খুলনা -৬ এ মনোনয়ন দৌড়ে এগিয়ে ক্লিন ইমেজের মোমরেজ

স্টাফ রিপোর্টার
স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশিত: অক্টোবর ২৯, ২০২৫ ২২:২৪:৫৬

এ্যাডভোকেট মোমরেজুল ইসলাম, সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক, খুলনা জেলা বি. এন. পি। খুলনার কয়রা পাইকগাছার সমন্বয়ে খুলনা-৬ আসন। এই আসনে বিএনপি থেকে মনোনয়ন প্রত্যাশি এ্যাডভোকেট মোমরেজুল ইসলাম।

কয়রা পাইকগাছার সাধারণ মানুষের প্রতি ভালবাসা এবং আস্থার কারণে সকল ধর্মের সকল পেশার এবং শ্রেনীর নারী পুরুষ মনে করেন এ্যাড. মোমরেজুল ইসলামের জনপ্রিতা বেশী এবং তার পক্ষে জামায়াতের প্রার্থীকে হারানো সম্ভব। তিনি প্রার্থী হলে জামায়াতের প্রার্থী বিপুল ভোটে হেরে যাবে।
বিশেষ করে কয়রা পাইকগাছার হিন্দু সম্প্রদায় এ্যাড, মোমরেজুল ইসলামের প্রতি বিশ্বস্থ এবং আস্থাশীল।

দীর্ঘ ১৯৮৫ সাল থেকে দলের জন্য নিরলসভাবে কর্মীদের পাশে থেকে সাধারণ গরীব ও অসহায় মানুষের সেবা করে যাচ্ছেন। তিনি কয়রা পাইকগাছার সকল শ্রেনীর মানুষের কাছে ছুটে বেড়াচ্ছেন, সভা-সমাবেশ করে যাচ্ছেন। রাষ্ট্র সংস্কারের ৩১ দফা মানুষের কাছে পৌছে দিচ্ছেন। বিএনপি’র পরীক্ষিত কর্মী হিসেবে সাধারণ মানুষের মনের মধ্যে পৌছে গেছেন। ১৯৭৯ সালে খুলনা ৬ আসন বিএনপি’র প্রার্থী এ্যাড. শেখ রাজ্জাক জয়লাভ করেন। ২০২৬ সালের নির্বাচনে এ্যাড. মোমরেজুল ইসলাম ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করিলে জয়লাভের সম্ভাবনা অনেক বেশী। এ্যাড. মোমরেজুল ইসলাম সকল ধর্মের মানুষ, ছাত্র, যুবক, কৃষক, ব্যবসায়িক, চাকুরীজিবী, শিক্ষক সবাইর নিকট একজন সর্বোচ্চ গ্রহণযোগ্যা প্রার্থী।

তার বর্নাঢ্য রাজনৈতিক জীবন বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ন দায়িত্ব নিষ্ঠার সাথে পালন করেছেন। তিনি ১৯৭৯ সালে খুলনা জেলা ছাত্রদলের যুগ্ম আহবায়ক।  ১৯৮৫ সাল থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত বি. এন. পি’র আহবায়ক। ১৯৯১ সালে কয়রা থানা বি. এন. পি’র সাধারন সম্পাদক।  ১৯৯২ সালে খুলনা জেলা বি. এন. পি’র প্রচার সম্পাদক। ১৯৯৭ সালে খুলনা জেলা বি. এন. পি’র যুগ্ম সম্পাদক। ২০০৯ সাল থেকে ২০২৫ সালের মে মাস পর্যন্ত কয়রা থানা বি. এন. পি’র সভাপতি এবং আহবায়ক। ২০০৯ সালে একই সাথে খুলনা জেলা বি. এন. পি’র সহ-সভাপতি। ২০২৫ সালে খুলনা জেলা বি. এন. পি’র ১ম যুগ্ম আহবায়ক পদে বর্তমানে কর্মরত। ১৯৯৩ সালের ১২ই ডিসেম্বর তৎকালীন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া কয়রায় বিদ্যুৎ উদ্বোধন অনুষ্ঠান ও প্রক্রিয়ায় সার্বিক পরিচালনা করা। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান সাহেবের জানাযায় অংশগ্রহণ। বিচারপতি আঃ সাত্তার সাহেবের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে কয়রায় সক্রিয় অংশগ্রহণ। ১৯৯৭ সালে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে লং মার্চে অংশগ্রহণ। এরশাদ বিরোধী আন্দোলনে সক্রিয় অংশগ্রহণ। ১৯৯১ সালে সংসদ নির্বাচনে খুলনা-৬ আসনে প্রার্থীর নির্বাচন পরিচালনা। ১৯৯৬ সালে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে (খুলনা-৬ আসন) নির্বাচন পরিচালনা করা। ২০১৭ সালে পুলিশ কর্তৃক গ্রেফতার হয়ে তিনি মিথ্যা মামলায় কারাবরণ করেন। স্বৈরাচার হাসিনা বিরোধী আন্দোলনে কয়রার সক্রিয় আন্দোলন প্রস্তুত করা এবং নেতৃত্ব প্রদান করা। খুলনা জেলা বিভাগীয় সকল প্রকার আন্দোলনে সক্রিয় নেতৃত্ব এবং অংশগ্রহণ। ঢাকায় সকল মহাসমাবেশ সহ সকল কর্মসূচীতে অংশগ্রহণ। ২৮ শে অক্টোবর ২৪ পর নভেম্বরে কয়রা থানায় মিথ্যা মামলায় ১নং আসামী। ২০১৪ সাল থেকে খুলনা মহানগর এবং জেলার সকল রাজনৈতিক হয়রানিমূলক মামলার প্রধান আইনজিবী হিসাবে বিনা খরচে আইনগত সহায়তা প্রদান। ১৯৮৪ সাল থেকে কয়রায় অবস্থান করায় সকল ধর্মের মানুষের বিশ্বাস ও আস্থা অর্জন করতে সক্ষম হন। তাই কয়রা পাইকগাছার সাধারণ মানুষের আস্থার প্রতীক এ্যাডভোকেট মোমরেজুল ইসলাম।